- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- ব্রেইনকে করবে আরো বেশি শার্পার
- পিনাট বাটারে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি ও প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ শক্তি জোগায়
- রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা পেশী গঠনে ভূমিকা রাখে
পিনাট বাটারের স্বাস্থ্য উপকারিতা
আপনাদের সাধারণ জিজ্ঞাসা
পিনাট বাটার কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি?
ন্যাচারাল পিনাট বাটার উপাদান: বাছাই করা থাই চিনা বাদাম ভাল ভাবে ভাজা এবং ভার্জিন অলিভ অয়েল, হিমালিয়ান পিঙ্ক সল্ট, লিচু ফুলের মধু।
চকলেট পিনাট বাটার উপাদান: বাছাই করা থাই চিনা বাদাম ভাল ভাবে ভাজা এবং ভার্জিন ভার্জিন অলিভ অয়েল, হিমালিয়ান পিঙ্ক সল্ট, লিচু ফুলের মধু, ইম্পোরটেড ডার্ক চকলেট(মালয়েশিয়া)
বাচ্চা ও প্রাপ্তবয়স্ক সবার জন্য পিনাট বাটার খাওয়া কেন জরুরি?
শিশু, কিশোর, প্রাপ্তবয়স্ক কিংবা বৃদ্ধ—সবার জন্যই পিনাট বাটার অত্যন্ত উপকারী। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যেক মানুষের নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রোটিন প্রয়োজন হয়। মাত্র ২ চামচ পিনাট বাটার দৈনিক প্রোটিনের প্রায় ১৬% চাহিদা পূরণ করতে পারে এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রচুর শক্তি জোগায় ও সারাদিন কর্মক্ষম রাখে।
এছাড়াও এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, ফাইবার, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শক্তিশালী মাসল তৈরিতে, হাড় মজবুত করতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে এবং মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে। এতে রয়েছে ট্রিপটোফেন নামক একটি বিশেষ উপাদান, যা মুড ভালো রাখতে সাহায্য করে।
কত বছর বয়সের বাচ্চারা খেতে পারবে?
পিনাট বাটার শিশুদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। এটি বাচ্চাদের বুদ্ধিবিকাশ ও প্রোটিনের ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সাধারণত এক বছর শিশু থেকে খাওয়াতে পারবেন।
পিনাট বাটার প্রতিদিন কতটুকু খাওয়া উচিত?
আপনার প্রতিদিন ১ থেকে ২ টেবিল চামচ পিনাট বাটার খেলেই শরীরের ঘাটতি পূরণ হবে অর্থাৎ আপনি দিনে ১৬ থেকে ৩২ গ্রাম পিনাট বাটার খেতে পারেন।
পিনাট বাটার খেলে ওজন বাড়বে নাকি কমবে?
পিনাট বাটার ওজন বাড়াতে এবং কমাতে—দুই ক্ষেত্রেই সাহায্য করতে পারে। এটি নির্ভর করে আপনি কতটা পরিমাণে খাচ্ছেন এবং কোন ধরনের ডায়েট অনুসরণ করছেন তার ওপর। প্রতিদিন ২–৩ চামচ খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তবে অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
পিনাট বাটার কোন কোন খাবারের সঙ্গে খাওয়া যায়?
পিনাট বাটার কতদিন ভালো থাকে?
আমাদের পিনাট বাটারে কোনো প্রিজারভেটিভ বা কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় না, কারণ আমরা পণ্যকে একদম প্রাকৃতিক রাখার চেষ্টা করি। সাধারণ তাপমাত্রায় এটি ৪ মাস এবং ফ্রিজে রাখলে ৬ মাসেরও বেশি সময় ভালো থাকবে।
আপনাদের পণ্য যে অথেন্টিক ও গুণগত মানসম্পন্ন, সেটা কিভাবে নিশ্চিত হবো ?
আমাদের পণ্য হাতে পেয়ে ডেলিভারি ম্যানের সামনে দাঁড়িয়ে টেস্ট করে খেতে পারেন। যদি ভালো লাগে, তাহলে পেমেন্ট করুন ,না হলে ফেরত দিয়ে দিন। ইনশাআল্লাহ, এর স্বাদ ও মান আপনাকে মুগ্ধ করবে।
পিনাট বাটার কখন খেতে হয়?
আপনি পিনাট বাটার আপনার ইচ্ছেমতো সকালে বা বিকালে খেতে পারেন। তবে সকালে খেলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন।
পিনাট বাটার খেলে কি কোলেস্টেরল বাড়ে?
না। নিয়মিত ও পরিমাণমতো খেলে কোলেস্টেরল বাড়বে না। তবে, আমাদের পিনাট বাটার অন্যান্য দের থেকে সুস্বাদু হওয়া সত্ত্বেও বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়।
ওজন কমাতে কি প্রতিদিন পিনাট বাটার খাওয়া যাবে?
অবশ্যই। ওজন কমাতে প্রতিদিন পিনাট বাটার খাওয়া যেতে পারে। কিন্তু এতে অনেক বেশি ক্যালরি থাকে বলে আপনাকে ডায়েট মেনে চলতে হবে, নাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।